পারিবারিক আইন, বিশেষ করে যখন শিশুদের বিষয় জড়িত থাকে, তখন তা বেশ জটিল মনে হতে পারে, বিশেষত দুবাইয়ের মতো একটি প্রাণবন্ত, বহুসংস্কৃতির কেন্দ্রে । এই শহরের আইনি ব্যবস্থা তার বৈচিত্র্যপূর্ণ জনসংখ্যার জন্য বিশেষভাবে তৈরি, যার ফলে বিভিন্ন পরিবারের জন্য তাদের প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে আলাদা নিয়ম প্রযোজ্য হয় । যখন বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়, তখন সন্তানের হেফাজতের ব্যবস্থা বোঝার জন্য দুটি প্রধান আইনি কাঠামো জানা দরকার: একটি হলো ঐতিহ্যবাহী শরিয়া-ভিত্তিক ব্যবস্থা এবং অন্যটি অমুসলিমদের জন্য তৈরি নতুন দেওয়ানি আইন । তবে, প্রতিটি সিদ্ধান্তের কেন্দ্রে থাকে "শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ" এই অটল নীতি, যা ওয়াদিমা আইন (Wadeema's Law) দ্বারা দৃঢ়ভাবে সমর্থিত । এই নির্দেশিকা মূল ধারণাগুলি ভেঙে ব্যাখ্যা করবে, বিভিন্ন ব্যবস্থাগুলি তুলে ধরবে এবং দুবাইয়ের পরিবারগুলির জন্য এর অর্থ কী তা স্পষ্ট করবে। মূল ধারণা: কাস্টোডিয়ান বনাম গার্ডিয়ান (হাদানা বনাম উইলায়া)
দুবাইতে সন্তানের হেফাজত বোঝার জন্য, বিশেষ করে ঐতিহ্যবাহী কাঠামোর অধীনে, দুটি স্বতন্ত্র ভূমিকা উপলব্ধি করা প্রয়োজন: 'কাস্টোডিয়ান' (Hadana) এবং 'গার্ডিয়ান' (Wilaya) । কাস্টোডিয়ান প্রধানত সন্তানের শারীরিক, দৈনন্দিন যত্ন, প্রতিপালন এবং তাৎক্ষণিক চাহিদার জন্য দায়ী – অর্থাৎ, সরাসরি অভিভাবকত্ব । এটিকে এমন একজন অভিভাবক হিসেবে ভাবতে পারো যার সাথে সন্তান বেশিরভাগ সময় কাটায়। অন্যদিকে, গার্ডিয়ান সন্তানের আর্থিক সচ্ছলতা (ভরণপোষণ), শিক্ষা, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত, ভ্রমণ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জীবন সম্পর্কিত সিদ্ধান্তের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত । এই মৌলিক পার্থক্যটি শরিয়া-ভিত্তিক শিশু হেফাজতের পদ্ধতির কেন্দ্রবিন্দু । শরিয়া নীতিমালার অধীনে হেফাজত (ফেডারেল আইন নং ২৮, ২০০৫)
ইসলামিক শরিয়ার উপর ভিত্তি করে তৈরি এই কাঠামোটি প্রধানত সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসকারী মুসলিম পরিবারগুলির জন্য প্রযোজ্য । এটি অমুসলিম পরিবারগুলির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে যদি তারা ব্যক্তিগত অবস্থার বিষয়গুলির জন্য বিশেষভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দেওয়ানি আইন বা তাদের নিজ দেশের আইন ব্যবহার করার বিকল্প বেছে না নেয় । এই আইন কাস্টোডিয়ান এবং গার্ডিয়ানের ভূমিকাকে স্পষ্টভাবে পৃথক করে এবং ঐতিহ্যবাহী ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করে তাদের দায়িত্ব অর্পণ করে । কাস্টোডিয়ানের (Hadana) ভূমিকা সাধারণত মাকে দেওয়া হয়, কারণ মনে করা হয় যে ছোট শিশুদের লালন-পালনের জন্য তিনিই সবচেয়ে উপযুক্ত । পার্সোনাল স্ট্যাটাস আইনের ১৫৬ ধারা অনুসারে, মায়েরা সাধারণত ছেলেদের ১১ বছর এবং মেয়েদের ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত হেফাজত পান । আদালত এই সময়সীমা বাড়ানোর ক্ষমতা রাখে যদি তা শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থে হয়, যেমন ছেলেকে তার পড়াশোনা শেষ করতে দেওয়া বা মেয়েকে বিয়ে করতে দেওয়া, যদি মায়ের ইতিবাচক প্রভাব স্পষ্ট হয় । তবে, মাকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়: তাকে অবশ্যই বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন, প্রাপ্তবয়স্ক, সৎ, সক্ষম, সংক্রামক রোগমুক্ত, কোনো গুরুতর অপরাধে দণ্ডিত না হওয়া এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে, সন্তানের (সাধারণত বাবার) ধর্মের অনুসারী হতে হবে । একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো, তিনি সাধারণত पुनर्विवाह করতে পারবেন না, যদি না আদালত বিশেষভাবে অনুমতি দেয় এবং মনে করে যে এটি শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থে; অন্যথায় पुनर्विवाह হেফাজত হারানোর কারণ হতে পারে । গার্ডিয়ানের (Wilaya) ভূমিকা শরিয়া নীতি অনুসারে স্বাভাবিকভাবেই বাবার উপর বর্তায় । এমনকি যদি মায়ের কাছে সন্তানের শারীরিক হেফাজত থাকে, তবুও বাবাই গার্ডিয়ান থাকেন এবং সন্তানের আর্থিক সহায়তা (Nafaqah), শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার তত্ত্বাবধান, জীবনের বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সাধারণত সন্তানের পাসপোর্ট রাখার জন্য দায়ী থাকেন । যদি বাবা নিজে হেফাজত চান (সম্ভবত মায়ের पुनर्विवाहের পর বা সন্তানের নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছানোর পর), তাকেও কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়, যার মধ্যে রয়েছে সন্তানের ধর্মের অনুসারী হওয়া এবং তার সাথে উপযুক্ত মহিলা আত্মীয় (যেমন তার মা বা বোন) বসবাস করছেন তা নিশ্চিত করা, যাতে সন্তানের যথাযথ যত্ন নেওয়া যায় । এই ব্যবস্থায় ভ্রমণ এবং স্থানান্তর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। কাস্টোডিয়ান (সাধারণত মা) ১৪৯ ধারা অনুসারে গার্ডিয়ানের (সাধারণত বাবা) লিখিত অনুমতি বা আদালতের আদেশ ছাড়া সন্তানকে স্থায়ীভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাইরে নিয়ে যেতে পারবেন না । সম্মতি ছাড়া এমনটা করলে হেফাজত হারানোর ঝুঁকি থাকে । একইভাবে, গার্ডিয়ানকেও সাধারণত সন্তানের সাথে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের জন্য কাস্টোডিয়ানের সম্মতি বা আদালতের আদেশের প্রয়োজন হয় । এই নিয়মগুলির লক্ষ্য হলো বাবা-মা উভয়ের অধিকার এবং উভয়ের সাথে সন্তানের সম্পর্ক রক্ষা করা। অমুসলিমদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের দেওয়ানি আইনের অধীনে হেফাজত (ফেডারেল ডিক্রি-আইন নং ৪১, ২০২২)
ফেডারেল ডিক্রি-আইন নং ৪১, ২০২২ প্রবর্তনের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে, যা অমুসলিম বাসিন্দা এবং নাগরিকদের জন্য একটি আধুনিক, দেওয়ানি কাঠামো প্রদান করে, যারা এটি অনুসরণ করতে চান । এই আইনটি সমগ্র সংযুক্ত আরব আমিরাত জুড়ে প্রযোজ্য এবং শরিয়া বা নিজ দেশের আইনের পরিবর্তে ব্যক্তিগত অবস্থার বিষয়গুলির জন্য একটি বিকল্প প্রদান করে, যার মধ্যে সন্তানের হেফাজতও অন্তর্ভুক্ত । এর লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী এবং বিভিন্ন প্রবাসী সম্প্রদায়ের প্রত্যাশার সাথে আরও বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া । এই দেওয়ানি আইনের অধীনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হলো বিবাহবিচ্ছেদের পর যৌথ হেফাজতের ডিফল্ট নীতি । ১০ নং ধারা অনুযায়ী, সন্তানের প্রতিপালনের বিষয়ে বাবা-মা উভয়েরই সমান অধিকার এবং দায়িত্ব থাকবে । এই যৌথ হেফাজতের ব্যবস্থা সাধারণত সন্তানের ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে থাকে, এরপর সন্তানের পছন্দের স্বাধীনতা থাকে । আইনটি সন্তানের মানসিক সুস্থতা রক্ষা এবং বিচ্ছেদের নেতিবাচক প্রভাব কমানোর জন্য বাবা-মা উভয়ের যৌথ কর্তব্যের উপর জোর দেয়, যা ঐতিহ্যবাহী কাস্টোডিয়ান এবং গার্ডিয়ানের ভূমিকাকে কার্যকরভাবে একটি যৌথ দায়িত্বে একীভূত করে । বাবা-মা একমত হতে না পারলে কী হবে? যদি এই দেওয়ানি আইনের অধীনে হেফাজতের ব্যবস্থা নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়, তবে যে কোনও বাবা বা মা আদালতের হস্তক্ষেপের জন্য আবেদন করার অধিকার রাখেন । একজন অভিভাবকের পক্ষে একক হেফাজত চাওয়াও সম্ভব, তবে সেক্ষেত্রে আদালতকে বোঝাতে হবে যে এই ব্যবস্থাটি সন্তানের সর্বোত্তম স্বার্থে অথবা প্রমাণ করতে হবে যে অন্য অভিভাবক অযোগ্য বা ঝুঁকি তৈরি করছেন । এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়, আদালত সন্তানের সামগ্রিক কল্যাণ, প্রত্যেক অভিভাবক যে স্থিতিশীলতা দিতে পারে এবং যে কোনও সম্ভাব্য ক্ষতি সাবধানে বিবেচনা করে । মজার বিষয় হলো, এই আইনের অধীনে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক না হলেও, হেফাজতের মতবিরোধ নিষ্পত্তির জন্য এটির প্রয়োজন হতে পারে । আর্থিক সহায়তার বিষয়ে, হেফাজত যৌথ হলেও, আইনটি ভরণপোষণের জন্য বাবার সাধারণ দায়িত্বকে স্বীকার করে । ধারা ৯(৭) অনুযায়ী, বিবাহবিচ্ছেদের পর দুই বছর পর্যন্ত মায়ের তত্ত্বাবধানে থাকাকালীন সন্তানের খরচ বহন করার জন্য বাবাকে নির্দেশ দেওয়া হতে পারে, আদালতের আর্থিক মূল্যায়নের পর । ভ্রমণের নিয়মগুলিও হেফাজতের যৌথ প্রকৃতিকে প্রতিফলিত করে; এক অভিভাবক অন্য অভিভাবকের সম্মতি বা আদালতের আদেশ ছাড়া সন্তানের সাথে একা বিদেশে ভ্রমণ করতে পারবেন না, যা একতরফা সিদ্ধান্ত এবং সম্ভাব্য বিরোধ প্রতিরোধ করে । নিজ দেশের আইন প্রয়োগের বিকল্প
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুটি প্রধান কাঠামো (শরিয়া এবং দেওয়ানি আইন) ছাড়াও, অমুসলিম প্রবাসীদের জন্য আরও একটি সম্ভাব্য পথ রয়েছে: তাদের নিজ দেশের আইন দ্বারা সন্তানের হেফাজতের বিষয়গুলি পরিচালিত করার জন্য অনুরোধ করা । এই বিকল্পটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনে স্বীকৃত । তবে, এটি সবসময় সহজ নয়। যে পক্ষ বিদেশি আইন প্রয়োগ করতে চায়, তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ করতে হবে এবং সেই আইন আসলে কী বলে তা প্রমাণের দায়ভার বহন করতে হবে । এর জন্য সাধারণত সরকারি আইনি নথি, আরবিতে পেশাগতভাবে অনুবাদিত এবং যথাযথভাবে সত্যায়িত করে জমা দিতে হয় – যা একটি জটিল এবং ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া হতে পারে । অধিকন্তু, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আদালত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার রাখে এবং যদি কোনও বিদেশি আইনের বিধান সংযুক্ত আরব আমিরাতের জননীতি, নৈতিকতা বা মৌলিক শরিয়া নীতির সাথে সাংঘর্ষিক হয়, তবে তা প্রয়োগ করবে না । পরিশেষে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আদালত দেশে বসবাসকারী শিশুদের উপর এখতিয়ার বজায় রাখে এবং কোন আইনটি প্রযুক্তিগতভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে তা নির্বিশেষে, সর্বদা সংযুক্ত আরব আমিরাতের মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে । সর্বোপরি নীতি: শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ
এটা মনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে দুবাইতে সন্তানের হেফাজতের সমস্ত সিদ্ধান্ত, যে আইনি ব্যবস্থাই ব্যবহার করা হোক না কেন, একটি প্রধান বিষয় দ্বারা পরিচালিত হয়: "শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ" । এটি শুধু একটি অস্পষ্ট ধারণা নয়; এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনে নিহিত একটি মৌলিক আইনি নীতি। ওয়াদিমা আইন (Wadeema's Law) (শিশুর অধিকার সংক্রান্ত ফেডারেল আইন নং ৩, ২০১৬) স্পষ্টভাবে এই লক্ষ্যের উপর জোর দেয়, একটি শিশুর শারীরিক, মানসিক এবং আবেগিক সুস্থতাকে অন্য সবকিছুর ঊর্ধ্বে রেখে তার সুরক্ষার উপর গুরুত্ব আরোপ করে । মামলাটি শরিয়ার অধীনে হোক, অমুসলিমদের জন্য নতুন দেওয়ানি আইনের অধীনে হোক, বা বিদেশি আইন প্রয়োগের সাথে জড়িত হোক, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিচারকদের এমন সিদ্ধান্ত নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যা শিশুর কল্যাণ এবং স্থিতিশীলতার জন্য সবচেয়ে ভালো । মূল পার্থক্যগুলির সংক্ষিপ্তসার (শরিয়া বনাম দেওয়ানি আইন)
আসুন শরিয়া-ভিত্তিক পদ্ধতি এবং অমুসলিমদের জন্য নতুন দেওয়ানি আইনের মধ্যে হেফাজত সংক্রান্ত প্রধান পার্থক্যগুলি দ্রুত দেখে নিই:
ডিফল্ট হেফাজত: শরিয়া আইনের অধীনে, মা-ই সাধারণত কাস্টোডিয়ান হন, বিশেষ করে ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে । দেওয়ানি আইনের অধীনে, যৌথ হেফাজতই হলো ডিফল্ট বা প্রাথমিক ব্যবস্থা । অভিভাবকত্বের ভূমিকা: শরিয়া আইন কাস্টোডিয়ান (দৈনন্দিন যত্ন) এবং গার্ডিয়ান (আর্থিক/গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত) এর স্বতন্ত্র ভূমিকা বজায় রাখে । দেওয়ানি আইন এই ভূমিকাগুলিকে একটি যৌথ অভিভাবকত্বের দায়িত্বে একীভূত করে । বয়সসীমা: শরিয়া আইন নির্দিষ্ট বয়সসীমা (সাধারণত ছেলেদের জন্য ১১, মেয়েদের জন্য ১৩) নির্ধারণ করে, যার পরে হেফাজত মা থেকে বাবার কাছে স্থানান্তরিত হতে পারে । দেওয়ানি আইন সাধারণত সন্তানের ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত যৌথ হেফাজত প্রযোজ্য করে । মায়ের पुनर्विवाह: শরিয়া ব্যবস্থায়, মায়ের पुनर्विवाह হেফাজত হারানোর কারণ হতে পারে, যদি না আদালত অন্যরকম রায় দেয় । দেওয়ানি আইনের অধীনে, যদিও শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থই প্রধান, মায়ের पुनर्विवाह যৌথ হেফাজত হারানোর জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি প্রাথমিক কারণ হিসেবে তালিকাভুক্ত নয় । বাস্তব পরামর্শ ও পরবর্তী পদক্ষেপ
এই আইনগুলির জটিলতা এবং পরিবারের উপর এর উল্লেখযোগ্য প্রভাব বিবেচনা করে, দুবাইতে সন্তানের হেফাজতের বিষয়টি সতর্কতার সাথে পরিচালনা করা প্রয়োজন। এই বিষয়গুলিতে বিশেষজ্ঞ একজন যোগ্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের পারিবারিক আইনজীবীর কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত সুপারিশ করা হচ্ছে । শরিয়া আইন (যদি প্রযোজ্য হয়), নতুন দেওয়ানি আইন, বা সম্ভবত আপনার নিজ দেশের আইনের মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন তার সম্পূর্ণ প্রভাব বোঝা যে কোনও আইনি পথে অগ্রসর হওয়ার আগে অত্যাবশ্যক ।